নিজস্ব প্রতিবেদক
গত ২৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার দৈনিক দৈনন্দিন পত্রিকা সহ একাধিক পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে নানা ভাষায় ইনিয়ে-বিনিয়ে কিছু গল্প সাজাইয়া আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করিতেছে কিছু চিহ্নিত মানুষ ও নেতা। কারণ তারা আমার কর্মকান্ডে অসন্তুষ্ট। তারা আমার উন্নয়নমুখী কর্মকান্ডে ভয় পাচ্ছে। আর চোর ও ডাকাত তাড়িয়ে আইন-শৃঙ্খলা কাজে জড়িতদের সহায়তা করে যাচ্ছি অনেকদিন ধরে। সরকারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের লোকজন কে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের বিষয়ে সহযোগিতা করে আসতেছি আমি।আমার সাথে আমার গ্রামের যুবক,ছাত্র, বৃদ্ধ, জনতা সকলে আছে,থাকবে। কারণ আমি দেশের আইন মেনে চলি,চলব। আমি আইনবিরোধী কোন কাজ হতে দেব না ঘোষণা দেওয়ার পর সন্ত্রাসীদের সাথে আতাঁত করে পত্রিকা সহ সব জায়গা অপপ্রচার করিয়া আসতেছে ষড়যন্ত্রকারীরা।তারা এলাকার চাঁদাবাজ ও মামলাবাজ। মূলত, সেই কারনেই আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার এত কাল্পনিক ডাকাতির ভূয়া অপবাদ। আমি ডাকাতদের তাড়াতে গিয়ে ওরা আমাকে উল্টো ডাকাত বানাতে চায় তারা। যা কখনো সফল হবে না।আমি সৎ আছি।থাকব। আমার আরো বক্তব্য হলো,আমি ঐতিহ্যবাহীপরিবারের একজন সদস্য।আমার পিতা মরহুম মোহাম্মদ ইসলাম বহু কষ্ট করিয়া মাঝিরকাটা ক্যাডেট মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন।এলাকার মানুষের সাথে আমি ও এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ার সময় কষ্ট করিয়াছি।আর ছোট কালে আমার মা মারা যাওয়ার পর আমি সংসারে একটি বোন সহ অতি কষ্টে বড় হইয়াছি।বিপর্যস্ত জীবনে প্রতিবাদী যুবকের ভূমিকায় বড় হই।অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে করতে বাঁকখালি নদীতে উপজাতি চাঁদাবাজ দের প্রতিবাদী যুবকদের সাথে নিয়ে তাহাদের তাড়াইয়া দিই।এলাকার সন্ত্রাসীদের খারাপ কাজ বন্ধ করার চেষ্টা করি যা আইনের সাথে জড়িতদের সহায়তা করে আসছিলাম। এটা এখন আমার উল্টা অপরাধ হচ্ছে অনেকের মতে।এছাড়া অনেকে আমাকে বড় বড় পদে নির্বাচন করার জন্য প্রস্তাব দিয়ে আসছে। সব মিলে তিন পক্ষ আমার বিরুদ্ধে পুলিশ, বিজিবি ও জনগন কে ভুল বোঝাচ্ছে সবসময়। আর এইভাবে পত্র -পত্রিকার আশ্রয় নিয়ে আমাকে ছোট করিবার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা তদবির করে যাচ্ছে। যাতে কেউ ভুল বুঝবেন না।ওদিকে আমি আমার যাবতীয় মিথ্যা সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী : মোহাম্মদ শাহিনুর রহমান শাহিন, পিতা-মৃত মোহাম্মদ ইসলাম। প্রতিষ্ঠাতা, গর্জনিয়া মাঝির কাটা কিন্ডারগার্টেন মাদরাসা, গর্জনিয়া, রামু, কক্সবাজার।